দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটি?- গ্লাকোজিমা মলম ২০২৫

ত্বকের সব থেকে বড় একটি সমস্যা হচ্ছে দাউদের সমস্যা এটা প্রায় সকল বয়সের মানুষের মধ্যেই হতে পারে তাই আপনাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে দাউদের সবথেকে ভালো মলম কোনটা এবং 

gacozema-cream


গ্লাকোজিমা মলম কি আসলে দাদ রোগের জন্য সঠিক এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারবেন -

পেজ সুচিপত্র ঃ দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটি?- গ্লাকোজিমা মলম ২০২৫

দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম ২০২৫ 

দাউদের সব থেকে ভালো মলম নাম কোনটি? দাদ এর মলমের নাম?এ বিষয়ে আপনাদের সকলের মনে একটি প্রশ্ন জাগে - বিশেষজ্ঞদের মতে বিভিন্ন চর্ম রোগের ডাক্তারদের মতে  গ্লাকোজিমা মলম দাউদের চিকিৎসায় বেশ কার্যকরী বলে পরামর্শ দেওয়া হয় তবে এর বেশ কিছু উপকারিতা ও

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে  নিচে গ্লাকোজিমা মলম এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, গ্লাকোজিমা মলম এর উপকারিতা, গ্লাকোজিমা মলম ব্যবহার করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

দাউদের জন্য গ্যালাকোজিমা মলমের উপকারিতা

দাউদের জন্য  গ্যালাকোজিমা মলমটি বেশ উপকারী তবে সকল মানুষের ত্বক একই রকম হয় না কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় কিছু মানুষ যখন দাউদের জন্য গ্যালাকোজিমা মলমটি ব্যবহার করে তখন দুই-একদিনের মধ্যেই দাউদের সমস্যা দূর হয়ে যায় আবার অনেকে  এক মাস ব্যবহার করার পরে উপকারিতা পাই তাই ধৈর্য ধরে মলমটি ব্যবহার করতে হবে।

গ্যালাকোজিমা মলম সংক্রমণ জনিত ছত্রাক থেকে আপনাদের শরীরের ত্বককে রক্ষা করে এ ক্ষেত্রে যে স্থানে দাউদের সমস্যা রয়েছে সেখানে এই মলমটি ব্যবহার করার ফলে ত্বকের সংক্রামন দ্রুত কমাতে সাহায্য করে এবং দুই-একদিনের মধ্যেই দাউদের সমস্যা একেবারে দূর হয়ে যায়।


কেন অন্য মলমের থাকতে গ্যালাকোজিমা মলম টি ব্যবহার করবেন? নিশ্চয়ই আপনাদের মাঝে এরকম একটি প্রশ্ন বিভিন্ন চর্মরোগের বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা দাউদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে গ্যালাকোজিমা মলমটি  ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকে কারণ  গ্যালাকোজিম বরং যত দ্রুত সম্ভব জীবাণুর সংক্রমণকে ধ্বংস করে এবং ভেতর থেকে দাউদের জীবাণুকে ধ্বংস করে আর যে স্থানে দাউদ হয়েছে সেখানে কোন ধরনের দাউদ এর সমস্যার দাগ থাকতে দেয় না। 

দাউদের সবচেয়ে ভালো ঘরোয়া ৫টি ঔষধ 

দাউদের সবচেয়ে ভালো ঘরোয়া ঔষধ এর মধ্যে এমন ৫টি ঘরোয়া ঔষধ রয়েছে যা ব্যবহার করলে আপনারা খুব সহজে দুই তিন দিনের মধ্যে দাউদের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন চলুন তাহলে আপনাদেরকে জানিয়ে দিই ঘরোয়া কোন পদ্ধতি ব্যবহার করার ফলে দাউদের সমস্যা দূর করা যায় -

রসুন ও নারিকেল তেলের ব্যবহার :
  • রসুন এর মধ্যে এন্টিফাঙ্গাল উপাদান থাকে যার যেকোনো জীবনকে ধ্বংস করতে সক্ষম তাই দাউদের সমস্যা দূর করতে চাইলে রসুনের দুই তিনটি কুয়া ভালোভাবে মিশে নিয়ে তার মধ্যে সামান্য কিছু পরিমাণে নারিকেল তেল যুক্ত করে যেখানে দাউদ হয়েছে সেখানে লাগিয়ে রাখুন ৫ থেকে ১০ মিনিটের জন্য এইভাবে ২-৩ দিনের মধ্যেই আপনারা ভালো উপকার পাবেন।
নারিকেল তেলের ব্যবহার :  
  • নারিকেল তেল যেকোনো চুলকানি যুক্তি স্থানে বা যেখানে জীবাণুর সংক্রমণ রয়েছে সেখানে যদি লাগান তাহলে সাময়িকভাবে চুলকানি এবং জ্বালা কমাতে সহযোগিতা করে।
অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ব্যবহার  : 
  • অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এর মধ্যে এন্টিফাঙ্গাল উপাদান থাকে যা যেকোনো জীবাণু সংক্রমণকে ধ্বংস করতে পারে।
  • অ্যাপেল সিডার ভিনেগার আপনারা একটি কটন অথবা তুলার মধ্যে সামান্য পরিবারের নিয়ে যে স্থানে দাউদের সমস্যা রয়েছে সেই স্থানে তুলা দিয়ে লাগিয়ে রেখে দিন এতে করে কিছু সময় জ্বালা হতে পারে তবে পরবর্তীতে ঠান্ডা অনুভব আসবে।
হলুদের ব্যবহার :
  • হলুদ যে কোনো ধরনের সংক্রামক জীবাণুকে ধ্বংস করতে সক্ষম কারণ এর ভেতরে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। এখন দাউদের চিকিৎসা করতে কাঁচা হলুদ প্রথমে পিষে নিয়ে ভালোভাবে রসটি আপনারা দাউদ আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে 5 মিনিট রেখে দিন। এছাড়াও আপনারা চাইলে এক চামচ হলুদ এক গ্লাস দুধের মধ্যে মিশিয়ে খেতে পারেন এতে শরীরের ভেতরে থাকা জীবাণু ধ্বংস হবে।
এলোভেরা জেল এর ব্যবহার :
  • অ্যালোভেরা জেল আপনাদের দাউদ আক্রান্ত স্থানে দিনে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন কারণ এলোভেরা জেল জীবন ও আক্রান্ত স্থানকে ঠান্ডা রাখতে সহযোগিতা করে আর এবং জীবাণুকে ধ্বংস করতেও সহযোগিতা করে।

দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম সমূহ 

দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম সমূহ সম্পর্কে আমি আজকে আপনাদেরকে জানিয়ে দেব আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে তুলে ধরব এমন পাঁচটি ক্রিমের নাম যেগুলো সাধারণত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দাঁত এর চিকিৎসা ব্যবহার করা হয় তবে অবশ্যই আপনারা মনে রাখবেন যে কোন ধরনের ক্রিম বা ঔষধ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।
  1.  ক্লোট্রিমাজল 
  2.  মাইকোনজল 
  3.  ইকোনাজল 
  4.  টেরবিনাফিন
  5. Ring-guard 2% cream 
  6. Itch-care cream 
দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম সম্পর্কে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দিলাম তবে আমি আপনাকে আবারো বলছি যে কোন ধরনের ক্রিম বা ওষুধ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।

পুরাতন দাদ এর চিকিৎসা করার উপায় 

দাদ খুব খারাপ একটি চুলকানি বা জীবানু সংক্রমন জাতীয় চর্মরোগ এই রোগটি যদি সঠিক সময় নিয়ন্ত্রণ করা না যায় তাহলে পরবর্তী সময় শরীরের বিভিন্ন অংশ ছড়িয়ে পড়ে আর চুলকানি এত তীব্র হয় যে সেখান থেকে ক্ষত সৃষ্টি হয় এবং রক্ত বের হতে থাকে। 

তাই অবশ্যই দাদ এর লক্ষণ দেখা দিয়েছে, তারা অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নেবে এবং মলম ব্যবহার করার মাধ্যমে এই চর্ম রোগটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দাঁত মূলত শরীরের অপরিষ্কার জায়গাগুলোতেই তৈরি হয় তাই গোসল করার সময় অবশ্যই ডেটল পানি বা নিম পাতার পানি দিয়ে গোসল করবেন এবং শরীর ভালোভাবে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url