ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে চান?- জেনে নিন সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়
উচ্চ রক্তচাপের জন্য দুশ্চিন্তাগ্রস্থ? ওষুধ খেয়েও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসছে না?
তাহলে আপনার জন্য আমি নিয়ে এসেছি এমন কিছু শ্রেষ্ঠ উপায় যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা
ঔষধ ছাড়াই আপনাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
আমার আর্টিকেলে আপনারা জানতে
পারবেন কিভাবে উচ্চ রক্তচাপ কমানো যায় এবং নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, তাই অবশ্যই
আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো।
পেজ সূচিপত্র ঃ ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে চান?- জেনে নিন সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়
- ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে চান?- জেনে নিন সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়
- দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর ১০ টি উপায়
- উচ্চ রক্তচাপ কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
- হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না?
- হাই প্রেসার কমানোর খাবার সমূহ
- দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি?
- হাই প্রেসার কমাতে লেবুর উপকারিতা কি? জানুন এখনই
- ওষুধ ছাড়া হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখার ঘরোয়া উপায়
ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার উপায়
ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে চান? রক্তচাপ বর্তমান সময়ে প্রায় অধিকাংশ মানুষেরই একটি বড় মানসিক চিন্তার কারণ।
রক্তচাপ বা হাই প্রেসার অনেক সময় ওষুধ খাওয়ার পরেও নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়
না। কিন্তু আপনারা যদি আপনাদের জীবনযাত্রায় সামান্য কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসেন, তাহলে কিন্তু এই ওষুধের কোন প্রয়োজনই হবে না। আপনারা বিনা ওষুধেই আপনাদের রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।
হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে আর দুশ্চিন্তা করতে হবে না। খাদ্য অভ্যাসের
পরিবর্তন, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, শারীরিক ব্যায়াম, জীবন থেকে কিছু বদভ্যাস বাদ
দিয়ে, খুব সহজে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন তো এখন নিচে আপনাদের সামনে আমি এ
নিয়ে আরো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব, চলুন তাহলে শুরু করা যাক ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের উপায়গুলো।
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর ১০ টি উপায়
দ্রুত হাই পেশার কমানোর উপায় সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চান, আজকে আমি
আপনাদের সামনে তুলে ধরব কিভাবে আপনার দ্রুত হাইপ্রেসার কমাতে পারবেন সে সম্পর্কে
বিস্তারিতভাবে। দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর 10 টি উপায় সম্পর্কে চলুন আমরা জেনে
আসি -
- আচমকা যদি প্রেসার হাই হয়ে যায় এক্ষেত্রে কিন্তু দ্রুত হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন পড়ে। এজন্য আপনাদেরকে অবশ্যই সঠিক উপায় জানতে হবে। কারণ হাই প্রেসার যদি দ্রুত নিয়ন্ত্রণ না করা যায় এক্ষেত্রে রোগীর হার্ড স্টক হতে পারে।
- হঠাৎ করে হাই প্রেসার বেড়ে গেলে ধীরে ধীরে নিশ্বাস নিতে শুরু করুন ৫ থেকে ১০ মিনিট দীর্ঘ নিঃশ্বাস নিন এবং ধীরে ধীরে ছাড়ুন এইভাবে নিঃশ্বাস নিতে থাকলে আপনার ব্রেন শান্ত হবে, এবং ব্লাড প্রেসারও কমে আসবে।
- হঠাৎ করে প্রেসার হাই হয়ে গেলে ঠান্ডা পানি পান করুন, এবং ঠান্ডা পানিতে হাত-পা ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে ব্লাড প্রেসার কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
- প্রেসার হাই হয়ে গেলে তেতুল পানি গুলিয়ে খাওয়া উচিত, তেতুল পানি হাই প্রেসারের ওষুধের মত কাজ করে। হঠাৎ করে প্রেসার যখন বেড়ে যায় এ তেতুল পানি খাওয়ার ফলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসে।
- প্রেসার হাই হয়ে গেলে নিজেকে শান্ত রাখতে হবে, এক জায়গায় চুপচাপ বসে থাকুন ধীরে ধীরে শ্বাস-প্রসার গ্রহণ করুন এবং তেতুল পানি খাওয়ার চেষ্টা করুন। দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় এর মধ্যে এটি অন্যতম।
- এরপরও যদি প্রেসার নিয়ন্ত্রণ না আসে তাহলে আপনার ডাক্তারের দেওয়া ওষুধ খান এবং দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
এই কয়েকটি কাজ যদি আপনারা করতে পারেন, অনেক সময় দেখা যায় হঠাৎ করে মানুষের
প্রেসার একদম হাই হয়ে যায়। তখন তারা বুঝতে পারে না কি করবে, এতে করে মাথা ঠান্ডা
রেখে আপনাকে অবশ্যই নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, হাতের কাছে তেতুল পানি থাকলে সে
তেতুল পানি খেতে হবে। এবং ডাক্তার আপনাকে যে ওষুধ দিয়েছে সে ওষুধ খাওয়ার চেষ্টা
করুন। ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস গ্রহণ করুক নিজেকে শান্ত রাখুন এভাবে দ্রুত হাই প্রেসার
কমাতে পারবেন।
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর প্রাকৃতিক উপায়
আপনাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার উপায় সম্পর্কে জানতে
চাই, তাই আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন আপনার জন্য আজকে আমি আপনার সাথে তুলে ধরবো
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত চলুন তাহলে শুরু করা যাক
-
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে? ঔষধ ছাড়া কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন জানতে
চাচ্ছেন? ওষুধ ছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ প্রাকৃতিক উপায়ে আপনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে
পারবেন শুধুমাত্র ৫ টি বিষয় মেনে চললে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-
- জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন করতে হবে, একটি নিয়মের মধ্যে আপনার প্রতিদিনের জীবনকে নিয়ে আসতে হবে।
- আপনার খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে, এবং স্বাস্থ্যকর খাবার যুক্ত করতে হবে।
- অতিরিক্ত মানসিক চাপ বা টেনশন থেকে দূরে থাকতে হবে।
- নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম নিশ্চিত করতে হবে।
- যেকোনো ধরনের নেশা বা মাদকদ্রব্য সেবল অথবা মদ পান থেকে দূরে থাকতে হবে।
হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না?
যাদের হাইপ্রেসার রয়েছে তাদেরকে অনেক ধরনের খাবার আছে যেগুলোকে এড়িয়ে চলতে হয়। কেননা এগুলো আপনার হাই প্রেসার বাড়িয়ে দিতে সহযোগিতা করে। কিন্তু অনেকেই সে
সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেনা। চলুন তাহলে আজকে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দেব আপনি
যদি হাই প্রেসার থাকে তাহলে আপনি কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলবেন -
- হাইপ্রেসার রোগীদের অবশ্যই অতিরিক্ত তেল লবণযুক্ত খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।
- বাইরে থেকে বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড অথবা জাঙ্ক ফুড এগুলো থেকে বিরত থাকা দরকার।
- অতিরিক্ত চিনি যুক্ত বিভিন্ন ধরনের জুস কিংবা কোমল পানীয় এগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকা দরকার।
- যেকোনো ধরনের অ্যালকোহল পরিহার করে চলতে হবে। কেননা এগুলো আপনার হাইপ্রেসার বাড়িয়ে দিতে পারে।
- অতিরিক্ত ভাজাপোড়া জাতীয় খাদ্য অথবা তেল চর্বিযুক্ত খাদ্য খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এগুলো হাই প্রেসার বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে এবং অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত নয়, আশা করি আপনারা এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য
জানতে পেরেছেন।
আরো পড়ুন ঃ ফ্রিজ থেকে বরফ দূর করার ১০টি সহজ উপায়
হাই প্রেসার কমানোর খাবার সমূহ
এমন বেশ কিছু খাদ্য বা খাবার রয়েছে, যেগুলোর ফলে আপনারা খুব সহজে ওষুধ ছাড়াই হাই
প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। কিন্তু আপনাদের অবশ্যই এ সকল খাবার সম্পর্কে
জানতে হবে। চলুন আপনাদেরকে জানিয়ে দেই কোন খাবার গুলো আপনাদের হাইপ্রেসার কমাতে
সহযোগিতা করবে -
- সব ধরনের সবুজ শাকসবজি খেতে হবে, এতে করে আপনারা খুব সহজে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। কারণ সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে।
- উচ্চ রক্তচাপ অথবা হাইপ্রেসার রোগীদের জন্য বিট খুবই উপকারী একটি খাবার এর ফলে হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- এছাড়াও বিভিন্ন ফল যেমন কলা, আবার বাদাম এভোকাডো, রসুন ইত্যাদি রক্তচাপ আমাদের সহায়ক খাবার হিসেবে পরিচিত।
দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি?
যাদের হাইপ্রেসারের সমস্যা রয়েছে, অনেক সময় হঠাৎ করে প্রচন্ড পরিমাণে হাই প্রেসার
হয়। এক্ষেত্রে দ্রুত ঘরোয়াভাবে প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন হয়। কেননা
হাইপ্রেসার যদি অতিরিক্ত পরিমাণে হয় তাহলে কিন্তু হার্ড স্টক হওয়ার সম্ভাবনা
থাকে। তাই এটিকে অবশ্যই দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন কিভাবে দ্রুত হাইপ্রেসার
কমানো যায় ঘরোয়া ভাবে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে -
- সর্বপ্রথম যখন অধিক পরিমাণে হাই প্রেসার শুরু হয়ে যায়, তখন নিজেকে শান্ত রাখার জন্য ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস গ্রহণ করুন নিঃশেষ গ্রহণের পর ৪ সেকেন্ড ধরে রাখুন, এবং তারপর নিশ্বাস ছাড়ুন এভাবে ধীরে ধীরে নিশ্বাস নিলে আপনার রক্তনালির রক্ত সঞ্চালন কমবে।
- একটি চেয়ারে সোজা হয়ে পা ঝুলিয়ে বসে পড়ুন। শুয়ে পড়া একদমই উচিত নয় এই সময়।
- ঠান্ডা পানিতে হাত পা ভালোভাবে ধুয়ে রাখুন পা কিছুক্ষণ ঠান্ডা পানির মধ্যে ডুবিয়ে রাখুন।
- একটি রসুনের কুয়া চাবিয়ে খেয়ে নিন। এতে করে ব্লাড প্রেসার অথবা হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে।
- ঘরে টিভি অথবা ফোন লাইট এগুলো সব বন্ধ করে দিয়ে চোখ বন্ধ করে বসে থাকুন। এতে আপনার মস্তিষ্ক শীতল হবে, যার ফলে মানসিক চাপ কমবে, এবং ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
- যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ঘাম হয়, বমি হয় অথবা অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। তাহলে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের কাছে যাবার চেষ্টা করুন ও ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
হাই প্রেসার কমাতে লেবুর উপকারিতা কি? জানুন এখনই
হাই প্রেসার কমাতে লেবুর উপকারিতা কি সে সম্পর্কে অনেকের সঠিক তথ্য জানেনা চলুন
তাহলে আজকে আপনাদের সামনে সেই সঠিক তথ্য আমি তুলে ধরব -
লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে এবং পটাশিয়াম আছে যা উচ্চ রক্তচাপ কমানোর
ক্ষেত্রে বিশেষভাবে উপকারিতা নিয়ে আসে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ ও হাই প্রেসারের
সমস্যা হয়ে থাকে, তারা লেবুর শরবত খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম এর
কারণে হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে। আশা করি আপনারা সকলেই বুঝতে
পেরেছেন কিভাবে হাই প্রেসার কমাতে লেবুর উপকারিতা আসে।
ওষুধ ছাড়া হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখার ঘরোয়া উপায়
- সকালে ব্যায়াম করার অভ্যাস: সকালবেলা সুন্দর এবং সতেজ আবহাওয়ার মধ্যে ইয়োগা ব্যায়াম করতে পারেন, ইয়োগার মাধ্যমে আপনারা খুব সুন্দর ভাবে আর ধীরে ধীরে নিশ্বাস নিতে পারবেন। এতে করে মানসিক চাপ কমবে এবং আপনাদের রক্তচাপর নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
- মানসিক চাপ কমাতে হবে: দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানসিক চাপ কমাতে হবে এতে আপনার হাই প্রেসার বা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে থাকবে।
- যদি কোন সময় হঠাৎ করে আপনার রক্তচাপ বেড়ে যায় এক্ষেত্রে সাময়িকভাবে দ্রুত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আপনার ঠান্ডা পানি ব্যবহার করতে পারেন ঠান্ডা পানি দিয়ে হাত কিংবা মুখ ধুয়ে ফেললে রক্তচাপ কিছুটা অন্তত নিয়ন্ত্রণে আসে।
- শরীরকে সুস্থ রাখতে চাইলে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে হালকা ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে বিশেষ করে সকালে হাটা চলার অভ্যাস গড়ে তোলা।
- যারা অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন তাদের অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে। রাতে ঠিকমতো ঘুমাতে হবে, এইভাবে কিন্তু রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে কোন ওষুধ ছাড়াই নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- দ্রুত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে অবশ্যই আপনাকে অতিরিক্ত তেল চর্বি কিংবা লবণাক্ত খাওয়ার এড়িয়ে চলতে হবে এবং কাঁচা লবণ খাওয়া একদমই নিষিদ্ধ।
- শরীর সুস্থ রাখতে এবং দ্রুত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করার উপায় এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে, পানি আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান।
- যাদের ধূমপানের অভ্যাস রয়েছে তাদেরকে অবশ্যই ধূমপান বা মদ্যপান পরিহার করতে হবে এতে করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আরো বৃদ্ধি পায়।



Amazing information thank you