সৌদি আরবের কাজের ভিসার জন্য আবেদন পদ্ধতি - সম্পূর্ণ গাইডলাইন ২০২৫
সৌদি আরবে কাজের ভিসার জন্য আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি
একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব সৌদি আরবের কাজের
ভিসা সম্পর্কে এবং
আবেদন সম্পর্কে সম্পূর্ণ গাইড লাইন যার মাধ্যমে আপনারা খুব
সহজে বুঝতে পারবেন সৌদি আরবে কিভাবে কাজের ভিসা পাওয়া যায় এবং কিভাবে আবেদন
করলে কাজের হিসাব দ্রুত আসে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে -
পেজ সুচিপত্র ঃ সৌদি আরবের কাজের ভিসার জন্য আবেদন পদ্ধতি - সম্পূর্ণ গাইডলাইন ২০২৫
- সৌদি আরবে কাজের ভিসার জন্য আবেদন পদ্ধতি ২০২৫
- সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া ২০২৫
- সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা চেক করবেন কিভাবে?
- সৌদি আরবের বড় বড় কোম্পানির নাম এবং বেতন
- সৌদি আরবে ভিসার ধরনের অনুযায়ী ভিসার আনুমানিক খরচ
- সৌদি আরবে কোন ধরনের কাজের চাহিদা বেশি
- সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসার জন্য কি কি কাগজ লাগে
- Saudi arabia company visa
- সৌদি আরবের কোন ভিসা সব থেকে ভালো ?
- সৌদি আরবে ভিসা পেতে হতে কত দিন সময় লাগে
- সৌদি আরবে কোন কাজে সহজে বেশি টাকা আয় করা যায়
সৌদি আরবে কাজের ভিসার জন্য আবেদন পদ্ধতি ২০২৫
আপনাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা ইতিমধ্যে সৌদি আরব যাওয়ার কথা ভাবছেন
কিন্তু সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাদের জানতে হবে সৌদি আরবে কাজের ভিসা
আবেদন কিভাবে করতে হয় এবং কোন কাজের জন্য সহজে ভিসা পাওয়া যায় এ সকল বিষয়
সম্পর্কে তাইতো?
আজকে আমি আপনাদের সামনে সৌদি আরবে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে সম্পূর্ণ
গার্ডেন তুলে ধরব এবং সৌদি মোফা কিভাবে আবেদন করতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত
তথ্য আপনারা জানতে পারবেন, এছাড়াও সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা আবেদন সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব,
সৌদি আরবে আবেদন প্রক্রিয়াটি জানার পর অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে ধারণা রাখতে হবে
কোন কাজে আপনি বেশি বেতন পাবেন এবং কোন কাজের ভিসা নিলে বা ভিসা পেলে আপনি খুব
স্বাচ্ছন্দে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন সেই পাশাপাশি পার্ট টাইম ভাবেও আয়
করার সুযোগ থাকবে চলুন তাহলে আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে আশার অনুরোধ
রইল।
সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া ২০২৫
সৌদি আরবে যাওয়ার জন্য কোম্পানি ভিসা কিভাবে কিভাবে আপনি আবেদন করবেন চলুন
আপনাকে সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দেই-
সর্বপ্রথম অবশ্যই আপনাকে একটি এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে হবে মনে রাখবেন
বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক ধরনের দালাল চক্র রয়েছে যারা আপনাকে প্রলোভন দেখাবে
কাজের কিন্তু এমন অনেক ঘটনা রয়েছে যে দালালের মাধ্যমে সৌদি আরবে অনেক টাকা খরচ
করে যাওয়ার পরেও কাজ পায় না বেকার বসে থাকতে হয়,
- তাই অবশ্যই আপনারা বাংলাদেশ সরকার দাঁড়া অনুমোদিত রয়েছে এমন এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করবেন, এবং সেখান থেকে আপনি সৌদি আরবে কোম্পানির ভিসার আবেদন করতে পারবেন।
- আবেদন করার জন্য মূলত আপনার একটি পাসপোর্ট থাকতে হবে এবং সেটি হতে হবে নূন্যতম ছয় মাস মেয়াদের এরপর মেডিকেল সার্টিফিকেট মানে আপনার স্বাস্থ্য পরীক্ষার একটি সার্টিফিকেট দিতে হবে, যদি আপনার কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকে মানে আপনি বাংলাদেশের যে কাজ করতেন সেই কাজের অভিজ্ঞতা পত্র প্রমাণপত্র হিসেবে প্রদান করতে হবে।
- এবং এরপর আপনি যেই এজেন্সির মাধ্যমে যোগাযোগ করেছেন সেখান থেকে তারা আপনাকে অনলাইনে ভিসার আবেদন ফরম পূরণ করে দিবে , সেই সময় অবশ্যই আপনি সঠিক তথ্য দিবেন
- এরপর আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন ফ্রি জমা দিতে হবে যদি আপনি সাধারণ কোন এজেন্সির মাধ্যমে যান তাহলে ৪-৭ লক্ষ্য টাকার মতো খরচ হতে পারে আর আপনি যদি সরকারিভাবে যান তাহলে আর সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকার মধ্যে আপনি যেতে পারবেন।
সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা চেক করবেন কিভাবে?
সৌদি আরবে ভিসা আবেদন করার পরে যে আপনি সৌদি আরবে চলে যেয়ে কাজ পাবেন এমনটা নাই
আপনাকে একটি সঠিক ভিসা পেতে হবে অনেক বিভিন্ন ধরনের ভুয়া ভিসার মাধ্যমে সৌদি
আরবে গিয়ে অনেক রকমের সমস্যার সম্মুখীন হয় তাই অবশ্যই আপনারা সৌদি আরবে যাওয়ার
আগে আপনার ভিসা চেক করে নেবেন সেটি সঠিক কিনা কোম্পানির নাম কি ভিসার মেয়াদ
স্পন্সরের তথ্য সকল কিছু চেক করে নিবেন এক্ষেত্রে, কিভাবে ভিসা চেক করবেন তাইতো?
সর্বপ্রথম আপনারা ভিসা চেক করার জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন, এরপর
সেখানে আপনারা আপনাদের পাসপোর্ট নম্বর ভিসা যে ধরন আপনারা সিলেক্ট করেছিলেন সেটা,
আপনার জাতীয়তা, ভিসা ইসু কে করেছে সে অথরিটি যেমন ধরেন ঢাকা, এরপর আপনার ক্যাপচা
কোড নাম্বার দিয়ে দিতে হবে এ সকল তথ্য দেওয়ার পরে আপনি সার্চ বাটনে ক্লিক
করবেন
আপনি যদি সকল তথ্য সঠিকভাবে দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার ভিসার বিস্তারিত তথ্য আপনার
সামনে চলে আসবে যেমন কোন কোম্পানিতে আপনি ভিসা পেয়েছেন ভিসার স্পন্সর কে এবং
কতদিনের মেয়াদে ভিসা পেয়েছেন সে সকল কিছু।
সৌদি আরবের বড় বড় কোম্পানির নাম এবং বেতন
সৌদি আরবে কাজে যাওয়ার আগে অবশ্যই এমন কিছু বড় বড় কোম্পানির নাম আপনাদের জানা
উচিত যেখানে প্রবাসীদের জন্য বেশ ভালো কাজে সুযোগ থাকে এবং ওভারটাইমেরও
আপনি সুযোগ পাবেন ও বেশ ভালো মানের বেতনও পাওয়া যায় চলুন সে কোম্পানিগুলোর
নাম ও বেতন সুবিধা এবং কাজের ধরন সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে জেনে আসি -
সৌদি আরামকো কোম্পানি : এটি সৌদি আরবের একটি তেল ও গ্যাস শিল্পের
কোম্পানি এখানে আপনি প্রকৌশল হিসেবে চাকরি করতে পারবেন, শ্রমিক হিসেবে ও পারবেন
এবং একজন টেকনিশিয়ান হিসেবেও আপনি কাজ করতে পারবেন । এ সকল কাজের জন্য আপনার
বেতন সর্বনিম্ন ৩৫ হাজার থেকে শুরু করে ৮০ পর্যন্ত হবে।
আল মারাই কোম্পানি : এটি এমন একটি কোম্পানি যেখানে খাদ্য ও পানীয়
প্রস্তুত করা হয়। এখানে আপনি একজন বাংলাদেশী হিসেবে ফ্যাক্টরি শ্রমিক, ড্রাইভার
হিসেবে কাজ করতে পারবেন। এই কাজের জন্য আপনারা সর্বনিম্ন ৩০ হাজার থেকে ৫০
হাজার পর্যন্ত হবে।
আল ইমামা কোম্পানি : আরে মামা হচ্ছে এটি নির্মান বিভিন্ন ধরনের
বিল্ডিং তৈরিতে কাজ করে এখানে আপনি প্রকৌশল হিসেবে কিন্তু একজন শ্রমিক হিসেবে কাজ
করতে পারবেন। এর জন্য আপনি প্রতি মাসে ৪০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ২০
হাজার টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন।
সৌদি পেপসি কোম্পানি : এটা একটা কোমল পানীয় কোম্পানি এখানে বিভিন্ন
ধরনের ফ্যাক্টরির কাজ যেমন বিক্রয় শ্রমিক, বিভিন্ন ধরনের কাজ আপনারা করতে পারবেন
এখানে পার্ট টাইমের সুবিধা রয়েছেন এবং সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে
সর্বোচ্চ ৪৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পাবেন একজন শ্রমিক হিসেবে। তবে আপনি চাইলে
পার্ট টাইম জব করে আর বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
বলদিয়া কম্পানি : এমন একটি কোম্পানি যেখানে বিভিন্ন ধরনের আপ
পৌরসভা জাতীয় কাজ করা হয় এখানে আপনি একজন পরিস্কার শ্রমিক হিসেবে অথবা নির্মাণ
শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে পারবেন । এই কাজের জন্য আপনি বাংলাদেশী টাকা সর্বোচ্চ ৩০
হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পাবেন।
সৌদি আরবে ভিসার ধরনের অনুযায়ী ভিসার আনুমানিক খরচ
ভিসার ধরন | ভিসার খরচ |
---|---|
ক্লিনার ভিসা | ২ লক্ষ-সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা |
কন্সট্রাকশন ভিসা | ৪ লক্ষ-সাড়ে ৫ লক্ষ টাকা |
ড্রাইভিং ভিসা | ৪ লক্ষ-৫ লক্ষ টাকা |
আরমাকো কোম্পানি ভিসা | ৪ লক্ষ - ৫ লক্ষ টাকা |
সৌদি আরবে কোন ধরনের কাজের চাহিদা বেশি
সৌদি আরবে সব থেকে বেশি যে কাছে চাহিদা থাকে সেটি হচ্ছে উট দেখাশোনা , এই কাজের
জন্য বিভিন্ন সময়ে সবথেকে বেশি শ্রমিক নেয়া হয় আবার সৌদি আরবে যেহেতু তেল
গ্যাস বেশি উৎপন্ন হয় সেজন্য তেল গ্যাস কোম্পানিতেও বাংলাদেশের শ্রমিকদের কাজের
সুযোগ দেয়া হয়।
এছাড়া যে সকল কাজ থেকে যেমন রেস্তোরায় ওয়েটার বয়, ড্রাইভার,
কনস্ট্রাকশন বা নির্মাণ শ্রমিকের ভিসা, একজন ক্লিনার হিসেবে কাজের চাহিদা বেশি
থাকে । তো আপনারা এ সকল কাজের জন্য সৌদি আরবেতে যেতে চান তাহলে আজই ভিসা আবেদন
করতে পারেন।
সৌদি আরবে কোম্পানি ভিসার জন্য কি কি কাগজ লাগে
আবেদন করার আগে যে সকল কাগজ পাতি প্রয়োজন হবে চলুন সেগুলো সম্পর্কে একবার জেনে
নিন, এ সকল কাগজ পাতি গুলো এক জায়গায় জমা করার পরে আপনি সৌদিদের উপর কোম্পানি
ভিসা আবেদন করার জন্য যাবেন যে কোন এজেন্সির কাছে ( বাংলাদেশ সরকার দ্বারা
অনুমোদিত এজেন্সি )
- সর্বনিম্ন ছয় মাসের মেয়াদের একটি পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে বাংলাদেশের
- এরপর অবশ্যই একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট লাগবে যেখানে আপনার শারীরিক কোন সমস্যা আছে কিনা তা যাচাই করা হবে
- এরপর আপনার যদি বাংলাদেশে কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তার প্রমাণ পত্র জমা দিতে পারেন যদি থাকে এটি বাধ্যতামূলক নয়
- এরপর পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হবে দুই কপি
এ সকল কাগজ পাতি যদি আপনার থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই বাংলাদেশ সরকার দ্বারা
অনুমোদিত যে কোন এজেন্সির কাছে গিয়ে ভিসার আবেদন করতে পারবেন তবে অবশ্যই মনে
রাখবেন ভিসা আবেদন করার আগে কোন এজেন্সির কাছ থেকে আবেদন করছেন সে দালাল কিনা সে
সম্পর্কে সঠিক তথ্য গ্রহণ করে নিবেন।
Saudi arabia company visa
সৌদি আরবে কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন কিভাবে ভিসা আবেদন করবেন বুঝতে পারছেন না আমি
আপনাদের সামনে সৌদি আরবের ভিসা আবেদন করার সরকারি ওয়েবসাইটে লিংক দিয়ে
দিচ্ছি এখান থেকে আপনারা খুব সহজে সৌদি আরবের ভিসা আবেদন করতে পারবেন এবং যে
এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করেছেন পরবর্তীতে ভিসা চেক করে সঠিক তথ্য নিয়ে এই
সমস্যার সমাধান করতে
সৌদি আরবের ভিসা চেক করার ওয়েবসাইটে লিংক আমি আপনাদেরকে দিয়ে দিচ্ছি। ভিসা কোন
কোম্পানি আপনাকে দিচ্ছে কে স্পন্সর করছে এবং কত মেয়াদের ভিসা পাচ্ছে এগুলো
সম্পর্কে সঠিক তথ্য গ্রহণ না করে কখনো সৌদি আরবে যাবে না -
- সৌদি আরবে ভিসা আবেদন করার জন্য এ ওয়েবসাইটের লিঙ্কে ক্লিক করুন - সৌদি ভিসা আবেদন অনলাইন
- মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা চেক করার জন্য এই ওয়েবসাইটে ক্লিক করুন : visa.mofa.gov.sa
[ এই ওয়েবসাইটে ঢোকার পর আপনাকে প্রথমে এই ভাষা নির্বাচন করতে হবে আপনি যদি সৌদি
আরবের ভাষা জানেন তাহলে আপনি সেই ভাষাতে নিজের সবকিছু তথ্য দিয়ে আপনার আবেদনের
স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন আর যদি আপনি সৈরবের ভাষা না জানেন এ ক্ষেত্রে ইংরেজি
ভাষার মাধ্যমেও আপনি আপনার ভিসার স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন ]
সৌদি আরবের কোন ভিসা ভালো সবথেকে
সৌদি আরবে কোন ভিসা সবথেকে ভালো এ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আর্টিকেলটি সম্পন্ন
পরুন।
- আরামকো কোম্পানি ভিসাটা সৌদি আরবের সবথেকে ভালো ভিসা বলে দর হয় কারণ এখানে সবথেকে বেশী কাজে সুযোগ থাকে বিভিন্ন ধরনের কাজ থাকে তাই এই ভিসাটিতে আপনারা সৌদি আরবে যেতে পারেন।
- সৌদি আরব হোক কিংবা বিদেশ যে কাজের জন্যই আপনি যান না কেন আপনাকে কষ্ট করে সেখানে কাজ করে টাকা উপার্জন করতে হবে এরমধ্যেও বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে যারা আপনাকে বেশি সুযোগ সুবিধা দিবে এবং ওভারটাইম কাজ আপনি করতে পারবেন সেখান থেকে ভালো মানের টাকা আয় করতে পারেন।
সৌদি আরবে ভিসা পেতে হতে কত দিন সময় লাগে
অনেকে কাজের জন্য সৌদি আরবে যেতে চাই, বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরেও সকলে জানতে চাই কতদিনের মধ্যে ভিসাটি পাওয়া যায়, তাই আজকে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দিবস সৌদি আরবে ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে -
শ্রমিক ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনারা আবেদন করার পর প্রায় ১৫ থেকে ৩০ দিনের
মধ্যে আপনার ভিসা ইস্যু হয়ে যায়। ( তবে এটি নির্ভর করবে আপনি কতটুকু সঠিক তথ্য
দিয়েছেন এবং কোন কাজের জন্য আপনি ভিসা এপ্লাই করেছেন সেটির উপরে )
আপনি যদি ই ফিশার এপ্লাই করে থাকেন এবং আপনার সকল তথ্য সঠিক থাকে তাহলে
আপনি খুব সহজেই 24 থেকে 72 ঘন্টার মধ্যেই ই ভিসা পেয়ে যাবেন , তবে এক্ষেত্রে আর
ই ভিসা যদি আপনি কোন কাজের জন্য এপ্লাই করে থাকেন তাহলে কিছুটা সময়।
সৌদি আরবে কোন কাজে সহজে বেশি টাকা আয় করা যায়
সৌদি আরবে এমন কিছু কাজ রয়েছে যেখানে আপনারা খুব সহজেই বেশি টাকা বা এক্সট্রা
টাকা আয় করতে পারবেন বিশেষ করে রেস্টুরেন্টের কাজ আপনি যদি একটু রেস্টুরেন্টের
ওইটার বয়েজ হিসেবে যুক্ত হতে পারেন সেখানে আপনি খুব ভালো মানের বেতন পাবেন
পাশাপাশি বাইরের দেশের মানুষজন কিন্তু কিছু টাকা টিপস দেয় যেগুলো আপনি নিজে রেখে
দিতে পারেন এবং
এটা হবে আপনার বাড়তি ইনকামের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
এবং রেস্টুরেন্টের এ কাজের জন্য আপনাকে বেশি পরিশ্রম করতে হয় না।
রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url