২০২৫ সালে অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স স্ট্যাটাস চেক করার নিয়ম

২০২৫ সালে অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স স্ট্যাটাস চেক করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব কিভাবে আপনারা খুব শহরে যে অনলাইনে আপনাদের ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে - আমার আর্টিকেলের মধ্যে আপনারা জানতে পারবেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন কিভাবে করতে হয়, BSP BRTA gov bd driving licence, BRTA driving licence check sms, ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে চলুন তাহলে আর্টিকেলটি শুরু করা যাক - 

২০২৫ সালে অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স স্ট্যাটাস চেক করার নিয়ম 

২০২৫ সালে অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স স্ট্যাটাস চেক করার দুইটি নিয়ম আছে প্রথম নিয়ম হচ্ছে আপনি খুব সহজেই  BRTA সরকারি ওয়েবসাইট থেকে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন এছাড়াও বর্তমানে 

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার একটি অ্যাপ রয়েছে সেটি ডাউনলোড করার পর নির্দিষ্ট কিছু তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ঘরে বসে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স এর স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। চুলন তাহলে দুইটি মাধ্যম সম্পর্কে একটু বিস্তারিতভাবে জেনে আসি 

প্রথমত আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স করার পরে স্ট্যাটাস চেক করতে হলে সর্বপ্রথম BTRA সরকারি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন এই লিংকে ক্লিক করার মাধ্যমে এরপর সেখানে আপনি আপনার রেফারেন্স নাম্বার ও জন্মতারিখ সম্পূর্ণ সঠিকভাবে পূরণ করার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। 

দ্বিতীয়ত, আপনি যদি মোবাইলে অ্যাপ ব্যবহার করেন ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে চান এক্ষেত্রে সর্বপ্রথম আপনি আপনার ফোনের প্লে স্টোর থেকে  DL checker app ডাউনলোড করে নিন এরপর সেখানে আপনি আপনার রেফারেন্স নাম্বার ও জন্ম তারিখ সঠিকভাবে পূরণ করে  search লেখা অপশনটির ওপর ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের সকল তথ্য আপনার সামনে চলে আসবে। 

ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার পদ্ধতি  

ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স বর্তমান সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি যেখানে আপনি খুব সহজে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি এই অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে যানবাহন চালানোর ক্ষেত্রে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। 

ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে জানতে হলে অবসান আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ে। অনেক সময় দেখা যায় ড্রাইভিং লাইসেন্স সরাসরি হারাতে পাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা সময় লাগতে পারে এক্ষেত্রে আপনারা খুব সহজে ই ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহার করে গাড়ি চালাতে পারবেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার অপশন থেকে আপনি খুব সহজে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স হয়েছে কিনা সেটা চেক করতে পারবেন। 

ই- ড্রাইভিং লাইসেন্স ডাউনলোড করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে বিআরটিএ সার্ভিস প্রোটকল লগইন করে নিতে হবে- বিরাটি সার্ভিস পোর্টালে লগইন করতে[ এখানে ক্লিক করুন ]

এরপর আপনার সামনে ছবির এরকম একটা অপশন আসবে সেখানে আপনি আপনার ফোন নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড সিলেক্ট করে লগইন করে নিন লগইন করার পর আপনার সামনে বেশ কিছু অপশন চলে আসবে যেমন শিক্ষা নিবাস লাইসেন্স সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য অপশন, ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন অপশন, ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত অপশন, ইত্যাদি অপশন আসবে তার মধ্যে থেকে আপনারা  [ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন ] এই অপশনটি সিলেক্ট করে নিবেন। 

এরপর আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য যদি আবেদন না করে থাকেন তাহলে আবেদন করবেন আবেদন করার ৭২ ঘন্টা থেকে তিন দিনের মধ্যে আপনার ই পাসপোর্ট তৈরি হয়ে যাবে এবং আপনি ই পাসপোর্ট ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। 

ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন করবেন কিভাবে 

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম BTRA সরকারের ওয়েবসাইটে লগইন করতে হবে এখানে নির্দিষ্ট একটা আবেদন ফরম রয়েছে সে আবেদন ফরম পূরণ করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে ঘরে বসেই অনলাইনে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন তবে লাইসেন্স আবেদন করার পূর্বে আপনাকে বেশ কিছু শর্ত মেনে চলতে হবে সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে জেনে আসি -

 ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন করার যোগ্যতা : 
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে লানা ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাতে হবে 
  • ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার ন্যূনতম অষ্টম শ্রেণী পাস হতে হয় 
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আপনার বয়স ১৮ বছর হতে হবে এবং একজন পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য ২১ বছর বয়স হতে হবে 
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই মানসিক এবং শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে।
 ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন : 
  • ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
  • আবেদন ফরম পূরণ করার সাথে আপনাকে অবশ্যই চার কপি ছবি দিতে হবে।
  • আপনাকে অবশ্যই আপনার মেডিকেল সার্টিফিকেট জমা করতে হবে।
  •  অবশ্যই আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
  • যদি আপনি লাইসেন্সের শ্রেণী পরিবর্তন করতে চান তাহলে এক্ষেত্রে আপনাকে বিদ্যমান লাইসেন্স এর স্ক্যান কপি জমা দিতে হবে।

এ সকল তথ্য দেওয়ার পরেও আপনি অনলাইনে ফ্রি পরিশোধ করবেন এবং ক্যাটাগরি সিলেট করার পর খুব সহজে ঘরে বসে এই লাইসেন্সের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন।






এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url